বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবন বৃত্তান্তঃ
১। জন্মঃ ১৮৩৮ সালে
২। জন্মস্থানঃ পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশপরগণা জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে।
৩। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ত্রয়ী উপন্যাস গুলো কি কি- সীতা দেবীর আনন্দ নাই
আনন্দমঠ, দেবীচৌধুরী রানী ও সীতারাম
৪। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ললিতা তথা মানস’ (১৮৫৬)
৫। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম বাংলা উপন্যাসের নাম
দুর্গেশ নন্দিনী ১865 বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস
৬। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 2য় উপন্যাসের নাম কি
কপালকুণ্ডলা ১866
৭। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম-‘কমলাকান্ত’
৮। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত পত্রিকা- বঙ্গদর্শন(১৮৭২)
৯। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘সাহিত্য সম্রাট’ নামে পরিচিত
১০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস-‘কপালকুন্ডলা’
১১। বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক সংলাপ কোনটি-
‘পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ’( ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসের একটি বিখ্যাত সংলাপ)
১২। কপালকুণ্ডলা উপন্যাসের আরো একটি বিখ্যাত বাক্য হলো-
‘তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন’
১৩। কপালকুণ্ডলা উপন্যাসের উল্লেখ্যযোগ্য চরিত্র- নবকুমার,কপালকুন্ডলা,কাপালিক
১৪। বাংলা ভাষায় উপন্যাসের জনক বলা হয় কাকে-
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৫। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয় কেন-
কারণ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দুর্গেশ নন্দিনী রচনা করার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস রচনার স্বাক্ষর রাখেন এবং এই উপন্যাসটি মূলত পাশ্চাত্য রীতি অবলম্বন করে রচনা করা একটি পরিপূর্ণ আখ্যান। একটি সার্থক উপন্যাসের যতগুলো বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার তা এখানে আছে। তাঁর উপন্যাসের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে সার্থক উপন্যাসের যাত্রা শুরু হয় এবং এরপর একের পর এক সার্থক উপন্যাস রচনা করে চলেন।তাই বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়।
১৬। ইংরেজিতে লেখা তাঁর প্রথম উপন্যাস- Rajmohon’s Wife
১৭। কমলাকান্তের উইল তাঁর কোন ধরনের সাহিত্যকর্ম?
সামাজিক উপন্যাস
১৮। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস কোনটি?
কৃষ্ণকান্তের উইল
১৯। ‘বাংলার ওয়াল্টার স্কট’বলা হত কাকে?
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে
২০। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মৃত্যুবরণ করেন
১৮৯৪ সালে