বাংলাদেশের সংবিধান মুখস্থ করার সহজ উপায়-বাংলাদেশের সংবিধান mcq- ছন্দে ছন্দে সংবিধান pdf

বাংলাদেশের সংবিধান pdf
বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি কয়টি । বাংলাদেশের সংবিধানের তফসিল কয়টি। বাংলাদেশ সংবিধানের তফসিল কয়টি ।

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মানুষের বুকের তাজা রক্ত এবং মা ও বোনদের সম্ভ্রম বিসর্জনের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের এই দেশ বাংলাদেশ। এদেশের রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ দলিল হলো সংবিধান। স্বাধীনতার পর মাত্র ১০ মাসের মধ্যেই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয়েছে।

সচেতন নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের প্রত্যেকেরই সংবিধান সম্পর্কে মৌলিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।

এছাড়াও বিভিন্ন চাকরির প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা( বিসিএস সহ অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায়) সংবিধান থেকে নিয়মিত প্রশ্ন এসেই থাকে।

আজকে আমরা খুব সহজভাবে বাংলাদেশের সংবিধান মুখস্থ করার সহজ উপায় ও মনে রাখার টেকনিক গুলো জানব।

বাংলাদেশের সংবিধান bcs- বাংলাদেশের সংবিধান মুখস্থ করার সহজ উপায়। ছন্দে ছন্দে সংবিধান pdf

Table of Contents

বাংলাদেশের সংবিধানের বিভাগসমূহ । ছন্দে ছন্দে সংবিধান pdf

  • বাংলাদেশের সংবিধান শুরু হয়েছে প্রস্তাবনা দিয়ে
  • বাংলাদেশের সংবিধান শেষ হয়েছে ৭টি তফসিল দিয়ে।
  • বাংলাদেশের সংবিধানের ১১ টি ভাগ,
  • ১৫৩ টি অনুচ্ছেদ ও
  • ৭টি তফসিল রয়েছে
  • সংবিধানের ১১ টি ভাগ সহজে মনে রাখার ভাগ সহজে মনে রাখার কৌশলঃ

ছন্দঃ প্ররা মৌনি আবিনিম বাংজ সংবি

 ১ম ভাগ. প্র – প্রজাতন্ত্র (১-৭)

২য় ভাগ. রা– রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (৮-২৫)

৩য় ভাগ. মৌ– মৌলিক অধিকার (২৬-৪৭)

৪র্থ ভাগ. নিনির্বাহী বিভাগ (৪৮-৬৪)

৫ম ভাগ. -আইন বিভাগ (৬৫-৯৩)

৬ষ্ঠ ভাগ. বি– বিচার বিভাগ (৯৪-১১৭)

৭ম ভাগ. নি-নির্বাচন (১১৮-১২৬)

৮ম ভাগ. -মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (১২৭- ১৩২)

৯ম ভাগ-বাংলাদেশের কর্মবিভাগ  (১৩৩-১৪১)

৯ম (ক)ভাগ. -জরুরী বিধানাবলী (১৪১ক-১৪১গ)

১০ম ভাগ. সং-সংবিধান সংশোধন ১৪২

১১তম ভাগ. বি-বিবিধ (১৪৩-১৫৩)

একনজরে বাংলাদেশের সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নাবলী

১.বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক বলা হয় কাকে?

উত্তরঃ সুপ্রিম কোর্ট

২. বাংলাদেশের সংবিধান কত তারিখে গণপরিষদে উত্থাপিত হয়

উত্তরঃ ১৯৭২ সালের ১২ ই অক্টোবর

গৃহীত হয় ৪ ই নভেম্বর এবং কার্যকর করা হয় ১৯৭২ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর। এখন সহজে মনে রাখার টেকনিক হলোঃ

গণপরিষদে উত্থাপন ১২ ই অক্টোবর এবং গৃহীত ৪ নভেম্বর। অতএব ১২+৪=১৬ অর্থাৎ ১৬ ই ডিসেম্বর কার্যকর করা হয়। এখানে অক্টোবর মাস হয় ৩১ দিনে এবং নভেম্বর মাস ৩০ দিনে অতএব অক্টোবর মাসে বড় তাই এখানে বড় তারিখটা (১২)অক্টোবর মাসেই হবে এবং ছোট তারিখ (৪) নভেম্বর মাসে হবে। আর এদের যোগফল ১৬ ডিসেম্বর হবে।এখন প্রথমে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়,তার পর গৃহীত হয় এবং সবশেষে কার্যকর করা হয়।

অথবা মনে রাখার উপায়– অক্টোবর, নভেম্বর,ডিসেম্বর (১২,৪,১৬ )

৩. অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন কে?

উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

৪. বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি কয়টি?

উত্তরঃ ৪ টি।যথাঃ জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা

৫. প্রথম হস্তলিখিত সংবিধানের মূল লেখক ছিলেন কে?

উত্তরঃ আব্দুর রউফ

৬. সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য কতটি?

উত্তরঃ ১০টি।

যথাঃ a. লিখিত দলিল

b. দুষ্পরিবর্তনীয়

c. রাষ্ট্র

d. মৌলিক অধিকার

e. সার্বজনীন ভোটাধিকার

f. প্রজাতান্ত্রিক ব্যবস্থা

g. সংসদীয় সরকার

h. এককেন্দ্রীক রাষ্ট্র

i. আইনসভা

j. সর্বোচ্চ আইন

৭. কোন দেশের কোন লিখিত সংবিধান নেই?

উত্তরঃ বৃটেন,নিউজিল্যান্ড,স্পেন ও সৌদি আরব

৮. বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান রয়েছে?

উত্তরঃ ভারত

৯. বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সংবিধান রয়েছে?

উত্তরঃ আমেরিকা

১০. বাংলাদেশের গনপরিষদের প্রথম অধিবেশন কবে অনুষ্ঠিত হয়?

উত্তরঃ ১০ এপ্রিল, ১৯৭২

১১. সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন কতজন?

উত্তরঃ ৩৪ জন

১২. সংবিধান রচনা কমিটির প্রধান কে ছিলেন?

উত্তরঃ ডক্টর কামাল হোসেন

১৩. সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন ——

উত্তরঃ বেগম রাজিয়া বানু

১৪. বাংলাদেশের সংবিধানের কয়টি পাঠ রয়েছে?

উত্তরঃ ২ টি। বাংলা ও ইংরেজি।

১৫. প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া কোন কাজ রাষ্ট্রপতি এককভাবে করতে সক্ষম করতে সক্ষম?

উত্তরঃ প্রধান বিচারপতির নিয়োগদান

১৬. রাষ্ট্রপতি মেয়াদকাল কত বছর?

উত্তরঃ কার্যভার গ্রহনের সময় থেকে ৫ বছর

১৭. কার উপর আদালতের কোন এখতিয়ার নেই ?

উত্তরঃ রাষ্ট্রপতি

১৮. গণপরিষদের সদস্য ছিল কত জন?

উত্তরঃ ৪০৩জন

১৯. গণপরিষদের আদেশ জারি করা হয় কবে?

উত্তরঃ ২৩ মার্চ, ১৯৭২  সালে

২০. গণপরিষদে প্রথম অধিবেশন বসে কত সালে?

উত্তরঃ ১০ এপ্রিল, ১৯৭২

২১. গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের স্পিকার ছিলেন কে?

উত্তরঃ শাহ আব্দুল হামিদ

২২. গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের প্রথম ডেপুটি স্পিকার ছিলেন কে?

উত্তরঃ মোহাম্মদ উল্লাহ

২৩. বাংলাদেশের সংবিধান কত বার সংশোধিত হয়েছে বা বাংলাদেশের সংবিধান কতবার সংশোধন হয়

উত্তরঃ সর্বমোট ১৭ বার (  সর্বশেষ  ২০১৮ সালের ৮ জুলাই)

সংবিধান মুখস্থ করার সহজ উপায়

২৪. বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত কোনটি এবং এর রচয়িতা কে?

 উত্তরঃ আমার সোনার বাংলা গানের প্রথম ১০ লাইন,কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। (জেনে রাখা ভাল -আমার সোনার বাংলা গানটি প্রকাশিত হয় বঙ্গদর্শন পত্রিকায় এবং গানটি গীতবিতান কাব্যের অন্তর্ভুক্ত কাব্যের অন্তর্ভুক্ত গীতবিতান কাব্যের অন্তর্ভুক্ত। মূল গানটি ২৫ লাইনের। গানটিকে প্রথমে জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা করা হয় করা হয় ৩ মার্চ,১৯৭১ সালে।গানটি জাতীয় সংগীতের মর্যাদা লাভ করে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে বাজানো হয় জাতীয় সংগীতের প্রথম ৪ লাইন। জাতীয় সংগীতের ইংরেজি অনুবাদক সৈয়দ আলী আহসান।)

২৫. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার মাপ কত?

উত্তরঃ ১০:৬ বা ৫:৩

২৬. মানচিত্র খচিত পতাকার ডিজাইনার কে?

উত্তরঃ শিব নারায়ণ দাস দাস

২৭. জাতীয় পতাকার ডিজাইনার —–

উত্তরঃ কামরুল হাসান

২৮. বাংলাদেশের পতাকা দিবস কবে?

উত্তরঃ ২ মার্চ

২৯. জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন কারী কে?

উত্তরঃ ডাকসু ভিপি আ স ম আব্দুর রব

৩০। সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরোধীদলীয় সদস্য?

উত্তরঃ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত

৩১। কত সালে বাংলাদেশের সংবিধান প্রণীত হয় । বাংলাদেশের সংবিধান কত সালে গঠিত হয়

উত্তর- ১৯৭২ সালে

৩২। বাংলাদেশের সংবিধান কত ভাগে বিভক্ত

উত্তর- ১১ টি ভাগে

৩৩। কবে বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়

উত্তর- ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর

৩৪। বাংলাদেশের সংবিধান কিভাবে সংশোধন করা হয়

উত্তর- ২/৩ অংশ সংসদ সদস্যের ভোটের মাধ্যমে

৩৫। বাংলাদেশের সংবিধান কে লিখেছেন

উত্তর- এ কে এম আব্দুর রউফ

৩৬। বাংলাদেশের সংবিধান কেমন ?

উত্তর- দুষ্পরিবর্তনীয় ।

৩৭। বাংলাদেশের সংবিধান কি ?

উত্তর- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন (Constitution is the supreme law of bangladesh)

ছন্দে ছন্দে সংবিধান pdf বাংলাদেশের সংবিধান pdf

যেগুলো বার বার বিভিন্ন পরীক্ষায় এসেছেঃ

অনুচ্ছেদঃ ১. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নাম  

২ক. রাষ্ট্রধর্ম- ইসলাম

৩. রাষ্ট্রভাষা-বাংলা

১৭.শিক্ষার অধিকার

১৯ সমান সুযোগ

২৭। আইনের দৃষ্টিতে সমান ( বাংলাদেশের সংবিধানের কত ধারা অনুসারে সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান )

২৮(২) নারী পুরুষের সমান অধিকার

৩৬- চলাফেরার স্বাধীনতা

৩৯- চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা

৪১ ধর্মীয় স্বাধীনতা

৭৭. ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান

১৩৭. সরকারি কর্ম কমিশন

১৪১ (ক)- জরুরি অবস্থা

ছন্দে ছন্দে সংবিধানের অনুচ্ছেদ গুলো সহজে মনে রাখার কৌশল অনুচ্ছেদঃ

(১ থেকে ১২ অনুচ্ছেদ ) – প্রজার নাম সীমা। সে রাষ্ট্রধর্ম, ভাষা ও সংগীতের প্রতিকৃতি অঙ্কন করে রাজধানীর নাগরিক বাঙালির নিকট অর্পণ করল। সেগুলো প্রাধান্য না পেয়ে স্থগিত ও অযোগ্য ঘোষণা করা হল।তাই সে দুঃখ পেয়ে মূল জাতীয় সমাজ গনতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য স্বাধীনতার ডাক দিল।

বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম ভাগ-প্রজাতন্ত্র- (১-৭ অনুচ্ছেদ)

১. প্রজাঃ প্রজাতন্ত্র

২. সীমাঃ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা

২ক. রাষ্ট্রধর্মঃ রাষ্ট্রধর্ম

৩. ভাষাঃ রাষ্ট্র ভাষা

৪. সংগীতঃ জাতীয় সঙ্গীত পতাকা ও প্রতীক ৪ক.প্রতিকৃতি=জাতির পিতার প্রতিকৃতি

৫. রাজধানী = রাজধানী

৬. নাগরিক = নাগরিকত্ব

৬(২). বাঙালি = জাতি হিসাবে- বাঙালি

৭.(২) প্রাধান্য = সংবিধানের প্রাধান্য – সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন

৭(১). স্থগিত =সংবিধান বাতিল স্থগিতকরণ ইত্যাদি অপরাধ

৭(খ). অযোগ্য = সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য

বাংলাদেশের সংবিধান pdf । ২য় ভাগ

বাংলাদেশের সংবিধানের ২য় ভাগ-রাষ্ট্র পরিচালনার মূল নীতি (৮-২৫ অনুচ্ছেদ)

৮. মূল=মূলনীতি

৯. জাতীয় =জাতীয়তাবাদ

১০. সমাজ =সমাজতন্ত্র ও শোষণ মুক্তি 

১১. গণতন্ত্র =গণতন্ত্র ও মানবাধিকার

১২. ধর্মনিরপেক্ষতা =ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা

বাংলাদেশের সংবিধানের  ১৩ থেকে ২৫ অনুচ্ছেদ বাংলাদেশের সংবিধান মুখস্থ করার সহজ উপায়

মালিক কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতিজাতীয় স্মৃতি নিদর্শন এর জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।

১৩.মালিক=মালিকানার নীতি

১৪.কৃষক =কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি

১৫.মৌ=মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা

১৬.গ্রাম= গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব

১৭.অবৈতনিক=অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা

১৮. জনস্বাস্থ্য =জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা

১৯.সুযোগের সমতা= সুযোগের সমতা

২০.অধিকার ও কর্তব্য রূপে =অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম

২১.নাগরিক =নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য

২২.নির্বাহী বিভাগ থেকে =নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ

২৩. জাতীয় সংস্কৃতি

২৪. জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি

২৫.পররাষ্ট্র নীতি –  আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন

(১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে – সর্বপ্রথম ব্রিটেনে যান – সেখানে এক সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি হবে- “Friendship to all, malice to none”)

বাংলাদেশের সংবিধান মুখস্থ করার সহজ উপায়

তৃতীয় ভাগ – মৌলিক অধিকার (২৬ – ৪৭ অনুচ্ছেদ)

বাংলাদেশের সংবিধানের  ২৬ থেকে ৩৫ অনুচ্ছেদ মনে রাখার কৌশল-

মৌলিক অধিকারের আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারি নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহণে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। জীবনে একবার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচারে হয়।

২৬. মৌলিক অধিকারের =মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস্য আইন বাতিল

২৭. আইনের দৃষ্টিতে =আইনের দৃষ্টিতে সমতা

২৮. ধর্ম = ধর্ম প্রভৃতি কারণে বৈষম্য

২৯. সরকারি নিয়োগ =সহকারী নিয়োগ লাভের সুযোগের সমতা

৩০. বিদেশী খেতাব গ্রহণে = বিদেশী খেতাব গ্রহণ প্রভৃতি নিষিদ্ধকরণ

৩১. আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার = আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

৩২. জীবনে = জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ

৩৩. গ্রেপ্তার =গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ

৩৪. জবরদস্তি =জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরণ

৩৫. বিচার =বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ

বাংলাদেশের সংবিধান bcs-বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদঃ ( ৩৬ থেকে ৪৪ ) কৌশলঃ

চল সমাবেশ সংগঠন করি। চিন্তা, পেশা, ধর্ম, সম্পত্তি যোগাযোগের অধিকার বলবৎ করি।

৩৬. চল =চলাফেরার স্বাধীনতা

৩৭. সমাবেশ= সমাবেশের স্বাধীনতা

৩৮. সংগঠন =সংগঠনের স্বাধীনতা

৩৯. চিন্তা =চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা

৪০. পেশা =পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা

৪১. ধর্ম= ধর্মীয় স্বাধীনতা

৪২. সম্পত্তি = সম্পত্তির অধিকার

৪৩. যোগাযোগের = গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ

৪৪. অধিকার =মৌলিক অধিকার বলবতকরণ

চতুর্থ ভাগ-নির্বাহী বিভাগ- (৪৮-৬৪ অনুচ্ছেদ)

বাংলাদেশের সংবিধান bcs-অনুচ্ছেদঃ ( ৪৮ থেকে ৫৪) কৌশলঃ

রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিসংশনঅপসারণের ক্ষমতা স্পীকার কে দিলেন

৪৮. রাষ্ট্রপতি =রাষ্ট্রপতির

৪৯. ক্ষমার =ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার

৫০. মেয়াদে =রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ

৫১. দায়মুক্তি =রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি

৫২. অভিশংসন = রাষ্ট্রপতির অভিশংসন

৫৩. অপসারণের =অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতি অপসারণ

৫৪. স্পিকার =অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পিকার

বাংলাদেশের সংবিধান bcs-অনুচ্ছেদঃ ( ৫৫ থেকে ৫৮) কৌশলঃ

মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী গণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ চেক করেন।

৫৫. মন্ত্রিসভায় =মন্ত্রিসভা

৫৬. মন্ত্রিগণ = মন্ত্রিগণ

৫৭. প্রধানমন্ত্রী = প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ

৫৮. অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ

৫ম ভাগ – আইন বিভাগ (৬৫-৯৩ অনুচ্ছেদ)

অনুচ্ছেদঃ ( ৬৫ থেকে ৭৯) মনে রাখার কৌশলঃ

সংসদ সদস্যগণ শূন্য পারিশ্রমিকের অর্থদণ্ড পদত্যাগের কারণে দ্বৈত অধিবেশনে ভাষণ এর অধিকার স্পিকারকে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটির ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।

৬৫. সংসদ = সংসদ প্রতিষ্ঠা

৬৬. সদস্যগণ = সদস্যদের নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা

৬৭. শূন্য = সংসদের আসন শূন্য হওয়া

৬৮. পারিশ্রমিকে = সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভূতি

৬৯. অর্থদন্ড = শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদণ্ড

৭০. পদত্যাগের কারণে = রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা বিপক্ষে ভোট দানের কারণে আসন শূন্য হওয়া

৭১. দ্বৈত = দ্বৈত সদস্যতায় বাধা

৭২. অধিবেশনে = সংসদের অধিবেশন

৭৩. ভাষণের = সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী

৭৩ক. অধিকার = সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রিগণের অধিকার

৭৪।  স্পিকার = স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার

৭৫. কোরাম = কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি

৭৬. স্থায়ী কমিটি =সংসদের স্থায়ী কমিটি সমূহ

৭৭. ন্যায়পাল =ন্যায়পাল

৭৮. বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি =সংসদ সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি ৭৯. সচিবালয়= সংসদ সচিবালয়

৮১। অর্থবিল

৮৭। বাজেট(বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি)

৯১। সম্পূরক বাজেট

৯৩। অধ্যাদেশ প্রণয়ন ক্ষমতা-

    (সংসদ ভেঙে যাওয়া অবস্থায় বা সংসদ নাই এই পরিস্থিতিতে দেশের কোন জরুরী প্রয়োজনে রাষ্ট্রপতির কাছে সন্তোষজনক কোন অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করতে পারেন। )

ছন্দে ছন্দে সংবিধান pdf ষষ্ঠ বিভাগ

ষষ্ঠ বিভাগ – বিচার বিভাগ (৯৪ – ১১৭)

৯৪। সুপ্রীম কোর্ট প্রতিষ্ঠা

৯৫। বিচারক নিয়োগ

৯৬। বিচারকদের পদের মেয়াদ

১১০। নিন্ম আদালত থেকে হাইকোর্টে মামলা স্থানান্তর

১১৭। প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল

সপ্তম বিভাগ- নির্বাচন (১১৮  – ১২৬)

১১৮। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা করা

(প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং সর্বোচ্চ ৪ জন নির্বাচন কমিশনার নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা বলা হয়েছে।)

১১৯। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব

(ক। নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা প্রণয়ন, রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা)

১২১। প্রতিটি এলাকার জন্য ১ টি মাত্র ভোটার তালিকার কথা বলা হয়েছে

১২২। ভোটার হওয়ার যোগ্যতা

(বাংলাদেশী,১৮ বছর বয়স ও পাগল বা মানসিক ভারসাম্যহীন নয় এমন নাগরিক)

অষ্টম ভাগ – মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (১২৭ – ১৩২)

মহাহিসাব নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা- ১২৭

মহাহিসাব নিরীক্ষকের দায়িত্ব – ১২৮

মহাহিসাব নিরীক্ষকের পদের মেয়াদ– ১২৯

নবম ভাগ- সরকারি কর্ম কমিশন (১৩৩ – ১৪১)

১৩৭- সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠা

 (বাংলাদেশের আইনে এক বা একাধিক কর্মকমিশন গঠনের কথা বলা আছে।)

১৩৮। কর্ম কমিশনের সদস্য নিয়োগ

১৩৯। কর্ম কমিশনের সদস্যদের পদের মেয়াদ

১৪০। কর্ম কমিশন সদস্যদের দায়িত্ব  ও কর্তব্য

১৪১ (ক)- জরুরি অবস্থা ঘোষণা

 (দেশের কোন জরুরি প্রয়োজনে যুদ্ধ, বাহিরের আক্রমণ বা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের কারণে রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা জারি করতে পারেন।

তবে এই জরুরি অবস্থা সর্বোচ্চ ১২০ দিনের হবে,তার বেশি হলে এটি আর কার্যকর থাকবে না।)

দশম ভাগ- সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা- ১৪২  

বাংলাদেশের সংবিধান হল- দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান

বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন করতে হলে,জাতীয় সংসদের মোট সদস্য সংখ্যার কমপক্ষে ২/৩ শতাংশ ভোটে গৃহিত না হলে সে বিল রাষ্ট্রপতির কাছে উপস্থাপন করা যায় না।

একাদশ ভাগ- অন্যান্য- ১৪৩-১৫৩

১৪৫ক. আন্তর্জাতিক চুক্তি ( বিদেশের সঙ্গে সম্পাদিত সব যুক্তি রাষ্ট্রপতি নিকট পেশ করতে হবে)

১৪৬.বাংলাদেশের নামে মামলা ( বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে “”বাংলাদেশ”” এই নামে মামলা দায়ের করা যাবে)

১৪৮.পদের শপথ

১৫০.ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধান

১৫৩. বাংলাদেশের সংবিধানকে “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান” রুপে উল্লেখ্য করা হয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধান pdf -বাংলাদেশের সংবিধানের তফসিল সমূহ:

৭টি তফসিলের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ তফসিলসমূহ নিচে দেওয়া হলো।

৩য় তফসিল : ৩য় তফসিলের মূল বিষয় শপথ গ্রহন

[এখানে উল্লেখ্য :

★রাষ্ট্রপতি শপথ গ্রহণ করে স্পিকারের স্পিকারের কাছে এবং স্পিকার শপথ গ্রহণ করে রাষ্ট্রপতির কাছে।

★এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী শপথ গ্রহণ করে করে রাষ্ট্রপতির কাছে।

★ডেপুটি স্পিকার শপথ গ্রহণ করে রাষ্ট্রপতির কাছে

★সংসদ সদস্য শপথ গ্রহণ করে স্পিকারের কাছে

★প্রধান বিচারপতি শপথ গ্রহণ করে করে রাষ্ট্রপতির কাছে

কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের অন্যান্য বিচারপতির শপথ গ্রহণ করে প্রধান বিচারপতির কাছে

★ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনাররা শপথ গ্রহণ করে প্রধান বিচারপতির কাছে

★ মহা হিসাব নিরীক্ষক নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক শপথ গ্রহণ করে প্রধান বিচারপতির কাছে

★ সরকারি কর্মকমিশনের সদস্য শপথগ্রহণ করেন প্রধান বিচারপতির কাছে]

৫ম তফসিল :

১৯৭১ সালের ৭ ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণই এই তফসিলের মূল বিষয়বস্তু।

৬ষ্ঠ তফসিল :

১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা এই তফসিলের মূল বিষয় বস্তু।

৭ম তফসিল :

এই তফসিলের মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে, মুজিবনগর সরকার কর্তৃক ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল তারিখে জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ঘোষণাপত্র।

বাংলাদেশের সংবিধান কত বার সংশোধিত হয়েছে – সংবিধানের ১৭ টি সংশোধনী সমূহ:

১ম সংশোধনী :

১৯৭৩ সালের ১৫ জুলাই সংবিধানের ১ম সংশোধনী করা হয়। এ সংশোধনীর উদ্দেশ্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার।

২য় সংশোধনী:

এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য জরুরি অবস্থা জারি। ১৯৭৩ সালের ২২ শে সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় সংশোধনী করা হয়।

৩য় সংশোধনী:

উদ্দেশ্য ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি কার্যকর করা ( কোন ১৯৭৪ সালের ২৮ নভেম্বর)

৪র্থ সংশোধনী :

উদ্দেশ্য রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন(১৯৭৫ সালের ২৫জানুয়ারি)।

৫ম সংশোধনী:

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনের বৈধতা দান [৫ম সংশোধনী করা হয় ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল এবং

৫ম সংশোধনী বাতিল করা হয় ২০১০ সালের ২ ফেব্রুয়ারিতে। ]

৬ষ্ঠ সংশোধনী:

বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিষয়ে বৈধ করা হয়। (১০ জুলাই ১৯৮১ সালে)

৭ম সংশোধনী:

১০ নভেম্বর, ১৯৮৬ সালে সংবিধানের ৭ম সংশোধনী করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, রাষ্ট্রপতি হোসেন মোহাম্মদ এরশাদের সামরিক শাসনের বৈধতা দান।

বাতিল করা হয়- ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১০  

৮ম সংশোধনী:

৯ জুলাই, ১৯৮৮ সালে ৮ম সংশোধনী করা হয়। উদ্দেশ্য রাষ্ট্র ধর্ম ইসলামের প্রবর্তন

৯ম সংশোধনী:

৯ম সংশোধনী করা হয় ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই।উদ্দেশ্য রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ ৫ বছর করে দুই মেয়াদে নির্ধারণ

১০ম সংশোধনী :

৩০জুন ১৯৯০ সালে সংবিধানের দশম সংশোধনী করা হয়। এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য হচ্ছে সংসদের সংরক্ষিত  ৩০টি  মহিলা আসনের মেয়াদ ১৫ বছরের জন্য বৃদ্ধি করা হয়।

১১তম সংশোধনী:

তারিখ -১০ আগষ্ট, ১৯৯১ উদ্দেশ্য – অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের স্বপদে ফিরে যাওয়ার বিধান

১২তম সংশোধনী:

তারিখ-১৮ সেপ্টেম্বর,১৯৯১ উদ্দেশ্য – সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন

১৩তম সংশোধনী:

তারিখ -২৮মার্চ,১৯৯৬ উদ্দেশ্য- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন

১৪তম সংশোধনী:

তারিখ :১৬মে, ২০০৪ উদ্দেশ্য : ১০ বছরের জন্য ৪৫ টি সংরক্ষিত নারী আসন প্রবর্তন, প্রধান বিচারপতির বয়স ৬৫ থেকে ৬৭ বছর করা এবং পি এস সি এর সদস্যদের বয়স ৬২ থেকে ৬৫ করা হয়।

১৫তম সংশোধনী:

তারিখ -৩০জুন,২০১১ উদ্দেশ্য – তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল

১৬তম সংশোধনী:

তারিখ – ২০১৪সাল উদ্দেশ্য – বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে অর্পণ

১৭তম সংশোধনী:

২০১৮ সালের ৮ জুলাই

উদ্দেশ্য – জাতীয় সংসদে ৫০ টি সংরক্ষিত মহিলা আসনের মেয়াদ ২৫ বছর বৃদ্ধি

বাংলাদেশের সংবিধান mcq সংবিধান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য-

পৃথিবীর প্রথম লিখিত সংবিধান কোন দেশের?

উত্তর :যুক্তরাষ্ট্রের

দ্বিতীয় লিখিত সংবিধান কোন দেশের?

উত্তর: ফ্রান্সের

হস্তলিখিত সংবিধানটির পাতার সংখ্যা কত?

উত্তর: ৯৩

জরুরি অবস্থার মেয়াদ কত দিন?

উত্তর :১২০দিন

হস্তলিখিত সংবিধানের স্বাক্ষরকারী লোক সংখ্যা কতজন লোক সংখ্যা কতজন? উত্তর: ৩৯৯জন

সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সর্বনিম্ন বয়স কত বছর?

উত্তর: ২৫ বছর

রাষ্ট্রপতি হওয়ার সর্বনিম্ন বয়স কত বছর?

উত্তর: ৩৫ বছর

সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমা কত?

উত্তরঃ ৫৯ বছর

প্রাথমিক শিক্ষার বয়স-

 উত্তরঃ ৬ থেকে ১১ বছর।

কিশোর অপরাধের বয়স কত থেকে কত বছর?

উত্তর : ৭ থেকে ১৬ বছর

শিশুদের শ্রমে নিয়োগের বয়স —-

উত্তর : ১৪ বছর

বিল কাকে বলে?

উত্তর :সংসদে উত্থাপিত খসড়া আইন কে বিল বলে।

বিল কত প্রকার?

উত্তর: বিল দুই প্রকার। যথা:সরকারি বিল ও বেসরকারি বিল। [সংসদে মন্ত্রীদের উত্থাপিত বিলকে সরকারি বিল এবং সংসদ সদস্যদের দ্বারা উত্থাপিত বিল কে বেসরকারি বিল বলা হয়]

সাংবিধানিক সংস্থা সমূহ:

নির্বাহী বিভাগ (এর প্রধান প্রধানমন্ত্রী)

আইনসভা (এর প্রধান স্পীকার)

বিচার বিভাগ (এর প্রধান বিচারপতি)

নির্বাচন কমিশন (এর প্রধান নির্বাচন কমিশনার)

সরকারি কর্মকমিশন

হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক

সংবিধিবদ্ধ সংস্থাঃ

সংবিধিবদ্ধ সংস্থাদুইটি -যথা: অ্যাটর্নি জেনারেল ও ন্যায়পাল।

 www.grandlearningschool.com

Download All Questions of bangladesh Constitution Full PDF