বাংলাদেশের করোনাভাইরাস কে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ছুটি 25 এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করেছে।
তবে এখানে কয়েকটি শর্ত কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে
১। করোনাভাইরাস মোকাবেলায় জনগণকে অবশ্যই করে অবস্থান করতে হবে।
২। অতীব প্রয়োজন ব্যতীত ঘর থেকে বাইরে বের না হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ জানানো হয়েছে
৩।সন্ধ্যা ছয়টার পর কেউ ঘর থেকে বের হতে পারে এই নির্দেশ অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৪। এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় চলাচল করবে সীমিত করা হল।
৫। বিভাগ/ জেলা/ উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সকল কর্মকর্তা/ কর্মচারীকে নিজের কর্মস্থলে অবস্থান করতে হবে।
তবে জরুরী পরিসেবা (বিদ্যুৎ,গ্যাস, ফায়ার সার্ভিস,পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম টেলিফোন ও ইন্টারনেট) ক্ষেত্রে এ ব্যবস্থা প্রযোজ্য হবে না
কৃষিপণ্য, সার,কীটনাশক , জ্বালানি ,সংবাদপত্র ,খাদ্যশিল্পপণ্য ,চিকিৎসা সরঞ্জামাদি,জরুরী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন , কাঁচা বাজার , খাবার ও ওষুধের দোকান এ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।
জরুরী প্রয়োজনে অফিসসমূহ খোলা রাখা যাবে ।প্রয়োজনে ওষুধ শিল্প ,উৎপাদন ও রপ্তানি মুখী শিল্প কারখানা চালু রাখা যাবে
এ পরিস্থিতির উন্নতি হলে আস্তে আস্তে রিকশা-ভ্যান সহ অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থার যানবাহনগুলো চালু করা হবে
জনগণের প্রয়োজন বিবেচনায় ছুটিকালীন সময়ে সীমিত আকারে ব্যাংকিং সেবা চালু থাকবে